২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সংঘটিত গণহ*ত্যা*র ঘটনায় রাজশাহীতে আরো একটি মামলা হয়েছে। গত ২০ সেপ্টেম্বর বোয়ালিয়া মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন কৌশিক ইসলাম অপূর্ব নামের এক ব্যক্তি।
মামলায় সাবেক সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার, মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ আল মাসুদ রনি, রাজশাহী-১ আসনের সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাহমুদুর রহমান দীপন, শুটার জহিরুল হক রুবেল, মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রকি কুমার ঘোষসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৩৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। এদের মধ্যে কেউ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, কেউ চিকিৎসা সেবার সঙ্গে যুক্ত, আবার কেউ নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার। এছাড়া আরও ৫০০ থেকে ৭০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদি জানান, “৫ আগস্টের ঘটনার পর আমি দীর্ঘদিন শারীরিক ও মানসিকভাবে কষ্টে ছিলাম। আমার এখনও চিকিৎসা চলছে, তাই তখন মামলা করার মতো অবস্থায় ছিলাম না। পরে শারীরিকভাবে কিছুটা স্বাভাবিক হলে এবং প্রমাণ সংগ্রহ করতে সক্ষম হই, তখন আমি মামলা করার সিদ্ধান্ত নিই। হ্যাঁ, মামলা করতে দেরি হয়েছে, তবে অন্যায়কারীরা যেন শাস্তি পায়—এই বিশ্বাস থেকেই আমি আজ মামলা করেছি। ন্যায়বিচার পাবো, এই আশাতেই সামনে এগোচ্ছি।”
মামলার এজাহারে বলা হয়, জুলাই বিপ্লবের আগে স্বৈরাচারী সরকার শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের তাণ্ডবে সারাদেশে গণহত্যা, হামলা, গুলি, বোমা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে বহু মানুষ প্রাণ হারান এবং অসংখ্য মানুষ গুরুতর আহত হন। একইভাবে রাজশাহীতেও আন্দোলন দমাতে দেশীয় অস্ত্র, বোমা ও গুলি চালানো হয়েছিল। রক্ত ঝরলেও ছাত্রজনতা ও সাধারণ মানুষ বিজয়ের পথে অগ্রসর হন। শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরকার দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়।
বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ বলেন, মামলাটি শক্তপোক্ত প্রমাণের ভিত্তিতে সময় নিয়ে করা হয়েছে। কিছু আসামি কারাগারে রয়েছেন, কিছু পলাতক। বাকি যাদের নাম আছে, তাদের বিষয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মামলায় সাবেক সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার, মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ আল মাসুদ রনি, রাজশাহী-১ আসনের সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাহমুদুর রহমান দীপন, শুটার জহিরুল হক রুবেল, মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রকি কুমার ঘোষসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৩৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। এদের মধ্যে কেউ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, কেউ চিকিৎসা সেবার সঙ্গে যুক্ত, আবার কেউ নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার। এছাড়া আরও ৫০০ থেকে ৭০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদি জানান, “৫ আগস্টের ঘটনার পর আমি দীর্ঘদিন শারীরিক ও মানসিকভাবে কষ্টে ছিলাম। আমার এখনও চিকিৎসা চলছে, তাই তখন মামলা করার মতো অবস্থায় ছিলাম না। পরে শারীরিকভাবে কিছুটা স্বাভাবিক হলে এবং প্রমাণ সংগ্রহ করতে সক্ষম হই, তখন আমি মামলা করার সিদ্ধান্ত নিই। হ্যাঁ, মামলা করতে দেরি হয়েছে, তবে অন্যায়কারীরা যেন শাস্তি পায়—এই বিশ্বাস থেকেই আমি আজ মামলা করেছি। ন্যায়বিচার পাবো, এই আশাতেই সামনে এগোচ্ছি।”
মামলার এজাহারে বলা হয়, জুলাই বিপ্লবের আগে স্বৈরাচারী সরকার শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের তাণ্ডবে সারাদেশে গণহত্যা, হামলা, গুলি, বোমা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে বহু মানুষ প্রাণ হারান এবং অসংখ্য মানুষ গুরুতর আহত হন। একইভাবে রাজশাহীতেও আন্দোলন দমাতে দেশীয় অস্ত্র, বোমা ও গুলি চালানো হয়েছিল। রক্ত ঝরলেও ছাত্রজনতা ও সাধারণ মানুষ বিজয়ের পথে অগ্রসর হন। শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরকার দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়।
বোয়ালিয়া মডেল থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ বলেন, মামলাটি শক্তপোক্ত প্রমাণের ভিত্তিতে সময় নিয়ে করা হয়েছে। কিছু আসামি কারাগারে রয়েছেন, কিছু পলাতক। বাকি যাদের নাম আছে, তাদের বিষয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।